Description
এই ক্ষত নিরাময়হীন। এই ক্ষতের পরিপ্রেক্ষিত বিমূঢ় ও সাদা। বিমূঢ়তা কেন এল? ব্যক্তিগত জীবন? সমাজ? প্রত্যক্ষ রাজনীতি? মানুষের প্রতি মানুষের বিদ্বেষ? জাতি দাঙ্গা? এটুকু ফ্যানের প্রতি প্লুতস্বর ক্ষুধা? কে দায়ী? কারা দায়ী? এই ক্ষত এক অনশ্বর বোধের জন্ম দিল। বোধিবৃক্ষের সেই ছায়াপথ ধরে সোমনাথ হোর কখনো ক্ষতের ধারাভাষ দিতে চান নি, নিরপেক্ষ বোধে শুধু জ্ঞান আহরণ করে গেছেন। যন্ত্রণা তাঁর জ্ঞানকাণ্ডে সৃষ্টির ঔরস রেখে গেছে; কখনো সেই সন্তান হয়ে উঠেছে ‘ক্ষত’ নাম্নী ছবির অবয়ব, কখনো সে হয়ে উঠেছে এই লেখা, এই বই–‘ক্ষতচিন্তা, ভাঙন’।