চাঁদের মিনার মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। দেখা গেল বৈষ্ণব কবিতার মতো একটি ঠোঁট। খোলা আতরের শিশি থেকে গন্ধ উড়ে যাচ্ছে। কী গুণ কী নির্গুন? সব ঘুড়ি ভোকাট্টাপ্রবণ। কেউ নেই কোনোখানে। সবই ভ্রমচূর্ণ, সবই নেশাচূর্ণ। পৃথিবী শিশুর হাতে ধরিয়ে দিয়েছে বেলুনের সুতো, শুধু শব্দ করে ফেটে যাবে বলে। তারই মাঝে কেউ একটি জীবন লিখে চলেছে আশ্বাস বাক্যের মতো। পূর্ববর্তী বসন্তের দিন যাঁকে তাড়া করছে, সুন্দরকে ভয়ার্ত মনে হচ্ছে তাঁর, আবেগ যেখানে শনাক্ত হয় নশ্বর চপ্পল রূপে। এমন তন্দ্রা আর কল্পনায় তখন উচ্চারিত হয় ‘শহরের গলিপথ দিয়ে/ মানুষেরা নয়,জাফরি কাটা/ অন্ধকার হেঁটে যায় শুধু’।

The lunar tower stands with its head held high. The lips that resemble the Vaishnava verse are found. The fragrance evaporates from an open bottle of perfume. What is virtue, and what is not? All the kites tends to go awry. Nowhere, no one is found. Everything appears to be like crushed error, everything seems to be crushed inebriation. The thread of a balloon has been handed over to the hand of the world- child, so that the balloon would burst with a bang. Meanwhile, someone composes life like an assurance. One who is being chased by the days of the earlier spring, to him,    beauty seems terrified; where emotion is identified as a mortal sandal.